বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৭:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ইভটিচিং এর অপরাধে তেরখাদা থানা পুলিশের হাতে শাওন নামে এক যুবক আটক , থানায় মামলা আবু হোসেন বাবু তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের হৃদয়ের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে: হেলাল চিংড়ি চাষে উপকুলীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে সফল চিংড়ি চাষী রিপন পাইকগাছায় ঘেরের জমির বিরোধে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান পরিবারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা ওব্যাট জুনিয়র হাই স্কুলের সাড়ে ছয় শত শিক্ষার্থীদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ ৫ দফা দাবিতে খুলনার ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ২য় দিনের ২ঘন্টা কর্মবিরতি অব্যহত ধর্ষকের বিচারের দাবি আমজনতার দল খুলনার মানববন্ধন তেরখাদায় ধর্ষণ মামলার আসামী গ্রেফতার তেরখাদা কৃষি অফিসের উদ্যোগে আদমপুর এলাকায় মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত তেরখাদায় জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

খুলনার নদীতে মাংস ব্যবসায়ী হত্যা মামলার প্রধান আসামির মরদেহ উদ্ধার

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ১৩ বার

খুলনা ব্যুরো

খুলনার রূপসা উপজেলায় পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে হামলার শিকার হয়ে মাংস ব্যবসায়ী আরিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি জুয়েল শেখের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
০২ মার্চ রোববার সকাল সোয়া ৯টার দিকে রূপসা উপজেলার সেনের বাজার এলাকার ভৈরব নদের নদীর চর এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কসাই জুয়েল উপজেলার সিংহের চর আইচগাতী এলাকার জনৈক জহুর শেখের ছেলে।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মাহফুজুর রহমান বলেন, রূপসা উপজেলার সেনের বাজার এলাকার মাংস বিক্রির টাকাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় ৩ কসাইয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এক পর্যায়ে জুয়েল শেখ ও রুবেল শেখ মাংস ব্যবসায়ী আরিফকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।
এ ঘটনার পরপর স্থানীয়রা কসাই জুয়েল শেখকে ধাওয়া দিলে আত্মরক্ষার্থে সে নদীতে ঝাঁপ দেয়। পরবর্তীতে তার আর কোন সন্ধান পাওয়া যায় না। রোববার সকাল সোয়া ৯ টার দিকে নদীতে ভাসমান মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে কসাই জুয়েল শেখের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার সদর এলাকার মাংস ব্যবসায়ী আরিফ রূপসা উপজেলার সেনের বাজার এলাকার রুবেলে মাংসের দোকানে টাকা আনতে যায়। সেখানে গেলে মাংস বিক্রেতা জুয়েল ও রুবেলের সাথে আরিফের কথা কাটাকাটি এবং ধস্তাধস্তি হয়।
এক পর্যাযে তারা দু’ভাই আরিফকে ধারালো চা পাতি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। এরপর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে খুলনা সদর হাসপাতালে এবং পরে খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার বিষয়ে রূপসা থানার ওসি মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, ঐদিন জুয়েল যেখানে ঝাঁপ দিয়েছিল, সেখান থেকে ২০০ থেকে ৩০০ গজ ভাটির দিকে ভৈরব নদে তার মরদেহ ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গেছে। ভাটার সময় মরদেহ পাওয়া গেছে। সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য আমরা মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি। আরিফ হত্যার মামলার প্রধান আসামি ছিলেন জুয়েল।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2025 KhulnarAlo
Theme Customized By BreakingNews